জীবনযাপন
Trending

কিভাবে সফল হবেন? সাফল্যের বাস্তব প্রমাণ দেখুন

How to be successful ?

ভাবছেনে কিভাবে সফল হবেন? এই পৃথিবীর অন্য সকল মানুষের মতো। আপনিও কোন না কোন ভাবে নিজের কর্মের সাফল্য দেখতে চান। কিভাবে সফল হবেন। সাফল্যের সাম্প্রতিক প্রমাণ গালিবয় রানা ও মাহমুদ হাসান তবীব এর সফলতার গল্প…

হয়তো অনেক সময় ভাবেনও যে, এই কাজটিতে সফল হওয়ার উপায় কি? তাই আপনার জন্য এই লেখাটির আয়োজন করেছি। অর্থাৎ আপনি যে কোন কাজে কিভাবে সফল হবেন । লেখাটিতে এই বিষয়টাকেই প্রাধান্য দিয়েছি।

সহজে বুঝানোর প্রয়োজনে। আমি কয়েকটি অনুচ্ছেদে দুইজন ব্যক্তির দৃষ্টান্ত উদাহরণ দিয়ে বিশ্লেষণ করতে যাচ্ছি।

সম্পূর্ণ লেখাটি মনোযোগ দিয়ে, বুঝে বুঝে পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো।

বিখ্যাত ই-কমার্স প্লাটফর্ম আলীবাবা.কম এর প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা’। ২০১৪ সালের কোন এক বক্তব্যের মাঝখানে বলেছিলেন:

একুশ শতকে আপনাকে জিততে হলে: অন্যকে স্বাবলম্বী করতে হবে। নারী-পুরুষ সবাইকে নিয়ে; আপনাকে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখবেন: আপনি তখনই সফল হতে পারবেন। যখন আপনি অন্যের অবস্থার উন্নতি করতে পারবেন।

হ্যাঁ, এইটুকু কথাতো নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন। অর্থাৎ অন্যের অবস্থার উন্নতি করতে পারলে। আপনি নিজেও সফল হবেন

যেখানে আমার দেশে সাম্প্রতিক সফল দুই ব্যক্তিত্বের উদাহরণ মিলে।

সেখানে বিল গেটস, জন ওয়ারেন বাফেন এর বৃহৎ উদাহরণ উপস্থাপনের প্রয়োজন মনে করছি না।

গত ১০ ই জুন ২০১৯ ইং এ Tabib Mahmud নামক একটি ইউটিউব চ্যানেল ওপেন করা হয়।

যেখানে ঐ মাসের ১৮ তারিখে “গালি-বয়” নামক একটি গান আপলোড করা হলে। বাংলা ভাষার ইন্টারনেট দুনিয়ায়।

গানটি খুব কম সময়ে ভাইরাল হয়ে যায়।

গানটির রচয়িতা হলেন চ্যানেলটির সত্বাধিকারী: মাহমুদ হাসান তবীব। এবং গানটি গেয়েছেন: রানা। বর্তমানে যাকে সবাই “গালিবয় রানা” নামেই চিনে। রাজধানী’র কামরাঙ্গীর চরের ৮ নাম্বার গলিতে তার বাস

সফলতা কাকে বলে?

অনেকেই মনে করে। যার অনেক টাকা-পয়সা আছে বা যে ক্ষমতাবান, স্বাবলম্বী ও স্বচ্ছল। সেই সফল।

তবে, আমার মতে: আত্মপ্রতিষ্ঠার স্বপ্ন পূরণ করতে পারাকে “সফলতা” বলে।

সাফল্য হলো: বিশেষ কোন মুহুর্তকে প্রকৃতভাবে উপভোগ (enjoy) করা। যেটা চাইলেই কেউ, এতো সহজে অর্জন করতে পারে না।

বরং বহু প্রচেষ্টা ও সাধনা’র পরই কেবল, সেই মূহুর্তের সম্মুখীন হওয়া সম্ভব।

অর্থাৎ আপনি যখনই অন্যদেরকে কিছু একটা করে দেখাতে পারবেন। যেটার মাধ্যমে আপনি মানুষের মাঝে বহুকাল বা অমর হয়ে থাকতে; সক্ষমতা অর্জন করবেন। ঠিক তখনই আপনি প্রকৃত “সাফল্য” লাভ করতে পারবেন। ।

আরও সহজ করে বললে। ধরূন, আজ থেকে ৫ বছর পর। জনপ্রিয় বাংলা গায়ক, শিল্পী ইমরান মাহমুদুল এর মতো।

আমি নিজেকে জনপ্রিয় একজন গায়ক রুপে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। এইজন্য আমি সেই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে প্রতিনিয়ত কাজ করে যেতে লাগলাম।

অর্থাৎ গানের লিরিক্স লিখা থেকে শুরু করে সুর করা, মিউজিক কম্পোজ করতে শুরু করলাম। এবং একটা সময় আমি আমার লক্ষ্যেও পৌছে গেলাম। এটাই “সফলতা”।

সাফল্য, একেকজনের কাছে একেক রকম। কারো কাছে সফলতা বলতে “টাকা পয়সা” উপার্জন করা ও ধনী হওয়াকে বুঝায়।

কেউ হয়তো সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করাকেই। তার জীবণের সাফল্য মনে করে। কারো কাছে আবার ভালো, সুস্থ ও সুখী থাকাটাই সাফল্য।

আরেকটু স্বাভাবিক ভাষায় উদাহরণ দিচ্ছি। যেমন: একজন ক্রিকেট খেলোয়াড়। চার-ছক্কা মেরে তার ভক্তদের ‘বাহবা’পাওয়া।

এবং গোল্ডেন পর্যায়ের ম্যাডেল পাওয়ার খ্যাতি অর্জন করাকেই। তার জীবণের সফলতা মনে করে।

এবার বুঝে নিন, আপনি কিভাবে সফল হবেন বা হতে চান?

কিভাবে সফল হবেন

আপনি যদি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত সফল ব্যক্তিদের মধ্যে দেখতে চান। তাহলে এই প্রশ্নটা এখনও আপনার মনে জানার আগ্রহে।

অপেক্ষা করছে যে, আপনি কিভাবে সফল হবেন। “গালিবয় পার্ট ওয়ান” গানটা শুনার পর আপনি বুঝতে পারবেন।

“গালিবয় রানা” ঢাকা ইউনিভার্সিটির টিএসসি মুড় এর আশে পাশে। ফুল বিক্রি করতো, এবং মাঝে মাঝে। গান শোনানোর বিনিময়ে, মানুষের কাছে ২/৫/১০ টাকার জন্য হাত পাততো।

হঠাৎ একদিন পথশিশু রানার সাথে হাসান মাহমুদ তবীব ভাইয়ের দেখা হয়ে গেল। এবং তবীব ভাইয়ের অনুরোধে।

সে তাকে একটি হিপ-হপ গান শুনায়। হিপ-হপ গান করতে যে চাঞ্চল্য ও এনার্জির দরকার। সেটা রানা’র যথেষ্ঠ ছিল।

অতপর,তবীব ভাই রানা’র জীবণের বাস্তবতা নিয়ে গানটির লিরিকস লিখে। এবং রানা’সেটা গায়। আর এই বিষয়টা আপনি আপনার মতো করে।

যেরকমটাই ভাবেন না কেন। আমার মতে, এই বাস্তব গল্পটা থেকে আপনি নিচের কয়েকটা বিষয় স্পষ্ট বুঝতে পারেন:

১) আপনি সফল হতে হলে। অন্যকে স্বাবলম্বী করতে হবে।

২) আপনি যদি ভালো থাকতে চান। তাহলে আপনার আশ-পাশের অন্য সকলকে আগে ভালো রাখতে হবে।

তবীব ভাই রানা’কে “গালিবয়” রানা বানাতে ও তার প্রাত্যহিক অস্বচ্ছল অবস্থার করতে সাহায্য করেছে মাত্র।

এতে “গালিবয়”সহ মাহমুদ হাসান তবীব ভাইও তার চ্যানেলে লক্ষাধিক সাবস্ক্রাইবার পেয়ে।

অনাকাঙ্খিত ভাবেই সফল হয়েছে। এটাই আসল রহস্য। এটাই তবীব ও গালিবয় এর সাফল্যের রহস্য।

অর্থাৎ অন্যের অবস্থার পরিবর্তন করতে পারলে। এবং আপনার উদ্যোগের মাধ্যমে অন্যের উন্নতি করতে পারলে।

আপনি সফল হবেনই হবেন। এটা আমার জীবণের বাস্তব অভীজ্ঞতা ও প্রমাণ থেকে বলছি।

  • ৩) আপনি যদি সুখি থাকতে চান। তাহলে আপনার চারপাশের অন্য সকলরা সুখে আছে কিনা। সেটার প্রতি আগে নজর দিতে হবে।
  • ৪) আপনি তখনই প্রকৃত সুখ-স্বাচ্ছন্দ অনুভব করতে পারবেন। যখন থেকে আপনি অন্যের মুখে, প্রকৃত ভালোবাসা ও মায়াময় হাসি ফুটাতে পারবেন।

যেকোন কাজে ব্যর্থ হওয়ার কারণ

যেকোন কাজে ব্যর্থ হওয়ার পিছনে আসল রহস্য হলো। আমরা যখন কোন কিছু করার উদ্যোগ নেই।

তখন প্রথমে অনেক পরিশ্রম, সময়-ব্যয় ও মনোযোগ দিয়ে কাজটি করতে থাকি। এবং দ্রুত ভালো ফলাফল ও সাফল্য পেতে আশা করি। কিন্তু যখন আশানোরুপ নগদ সাফল্য না পাই। তখন-

কয়েকদিন পর থেকে আস্তে আস্তে, ঐ কাজটির প্রতি আমরা অমনোযোগী হতে শুরু করি। ও আগের তুলনায় পরিশ্রম ও পর্যাপ্ত সময়-ব্যয় করতে; অবহেলা পর্যন্ত করি। আর ঠিক তখন থেকেই, আমরা ব্যর্থ হই।

পৃথিবীর অন্যসব মানুষদের মতো। আপনিও যদি নিজের কর্মের সাফল্য অনুভব করতে চান। ও আপনার কর্মের বিনিময়ে ভালো ফলাফল পাবার আকাঙ্খা করেন।

তাহলে আপনাকে দ্রুত ফলাফল পাবার আশা করা বাদ দিতে হবে। এবং আপনার কর্মের প্রতি বিশেষভাবে মনোযোগী হতে হবে।

কারণ, আপনি যদি গালি-বয় এর তবীব মাহমুদ চ্যানেলটি পরিদর্শন করে থাকেন। তাহলে একটা বিষয়তো স্পষ্টভাবে বুঝতে পারবেন যে।

তবীব মাহমুদ মূলত রানা’র মতো পথ-শিশুদের জীবণের বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য প্রয়াস চালিয়েছে।

এবং সেই সাথে রানা’ থেকে “গালিবয় রানা” তে তার লাইফ স্টাইলের পরিবর্তন করতে সাহায্য করেছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো:

স্বচ্ছল ও অস্বচ্ছলতার দুহায়ে “প্রতিভা”র পার্থক্য করা যায় না। এবং আপনার প্রতিভা’র প্রকাশ ও প্রচার করতে হলে।

অন্য কারো না কারোর প্রতিভা’কে প্রকাশ ও প্রচার করতে সাহায্য করতে হবেই। আর এভাবেই আপনি খুব কম সময়ে আপনার আশানুরুপ ফলাফলের চেয়েও বড় কিছু পাবেন।

যেমন: তবীব মাহমুদ মাত্র দুইটি গান, ইউটিউবে আপলোড করেই। মাত্র ৪০ দিনেই দুই লক্ষ ত্রিশ হাজারেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার পেয়েছে।

এবং দিব্যি গুগল এ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আর্থিকভাবে উপকৃত হচ্ছে। যা বাংলাদেশি ইউটিউব চ্যানেলের বেলায় খুবই কম দেখা মিলে।

============

২০১৮ ইং সালের আরমান আলিফের “অপরাধী” গানের প্রসংঙ্গ বাদই দিলাম। কিন্তু ২০১৬ সালের জাহিদের প্রসংঙ্গটা তো আর বাদ দেবার নয়।

============

মধু খই খই বিষ খাওয়াইলা
কোন খারণে ভালবাসার দাম ন দিলা

আশায় আছিল তোয়ারে লই
বান্ধুইম একখান সুখেরই ঘর

চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার এই গানটির মূল গীতিকার ‘নূরুল ইসলাম’ হলেও।

এই গানটি গেয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল: কক্সবাজারের নয় বছরের দরিদ্র শিশু মোহা. জাহিদ।

গালিবয়’র মতো জাহিদের সাফল্যের গল্প

জাহিদ প্রতিদিন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের গান শোনাতে আসতো। কেউ খুশি হয়ে ৫/১০ টাকা দিতো। তাতেই খুশি থাকতো জাহিদ।

সাফল্যের সাম্প্রতিক প্রমাণ, কিভাবে সফল হবেন
সাফল্যের সাম্প্রতিক প্রমাণ, কিভাবে সফল হবেন

সমুদ্রের যেচে যেয়ে বলতো: ‘ভাইয়া, একটা গান শোনাই? কেউ শুনতো কেউ শোনতো না। আর এভাবেই চলছিল জাহিদ ও তার মা’কে নিয়ে দরিদ্র ও একটি অসহায় পরিবারের জীবণ-যাপন।

২০১৬ ইং সালের শুরুর দিকে। জাহিদ এর কন্ঠে গানটি শুনে মুগ্ধ হন “ইমরান হোসাইন” নামের এক পর্যটক।

এবং গানটি ভিডিওসহ রেকর্ড করে ইউটিউবে আপলোড করেন।

ব্যস! গালিবয় এর মতো, খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল “জাহিদ”। সোশ্যাল মিডিয়াতে শুরু হয় তাকে নিয়ে উচ্ছ্বাস।

আর এভাবেই একজনের কারণে তিনজন মানুষ, সাফল্যের ছোঁয়া পায়।

  • ১) গীতিকার নুরুল ইসলাম। গানটি ভাইরাল হওয়ার আগে, যাকে মানুষেরা ততোটা জানতো না।
  • ২) মোহা. জাহিদ। ভাইরাল হওয়া ও রাতারাতি তারকা বনে যাওয়া সেই ছেলেটি।
  • ৩) ইমরান হোসাইন। যে কিনা জাহিদ এর কন্ঠের গানটি রেকর্ড করে, নিজের চ্যানেলে আপলোড করার মাধ্যমে। সুনাম পেয়েছে। ও আর্থিকভাবে সন্তুষজনক উপকৃত হয়েছে।
ব্যর্থতা থেকে সফলতা পাওয়ার উপায়

জীবনটা যেমন পুষ্প-শয্যার নয়। তেমনি সাফল্যও রাতারাতি অর্জন করা যায় না।

কিভাবে সফল হবেন, প্রশ্নের উত্তরে বলবো: প্রচেষ্টা চালিয়ে যান…

জীবণে আপনি কিভাবে সফল হবেন , ব্যাপারটা জানার আগে। জানতে হবে আপনার আগত ও সম্ভাব্য ব্যর্থতা’র কথা।

মানুষের জীবণে ব্যর্থতা আসবে। এটাই স্বাভাবিক। তবে কঠোর পরিশ্রম ও আত্ববিশ্বাস নিয়ে কাজ করলে। সাফল্য লাভ করা যায়।

আমি নিজেও অসংখ্যবার ব্যর্থ হয়েছি। অতঃপর শত প্রচেষ্টার পরে। moneyBag24.com প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি। মনে রাখবেন! যেখানে ব্যর্থতার শেষ। সেখান থেকেই সফলতার শুরু… । আজ পর্যন্ত যারা সফল হয়েছেন। তাদের এই সাফল্যের পেছনেও রয়েছে বাধা-ব্যর্থতা এবং ভাঙ্গা-গড়ার ইতিহাস।

মনে রাখবেন। ব্যর্থ হওয়ার অনেক পথ ও কারণ রয়েছে। কিন্তু সফল হওয়ার মাত্র এবং শুধু মাত্র একটি পথ/উপায়/কারণ আছে।

আর তা হলো: প্রচন্ড আত্ববিশ্বাস নিয়ে, বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করে যাওয়া

“মানুষের জন্ম সফলতার জন্য, ব্যর্থতার জন্য নয়”। কিন্তু যতই মুটিভেশনাল বা অনুপ্রেরণামূলক উক্তি আপনাকে শুনাই না কেন।

যখন আপনি ব্যর্থ হবেন। তখন সবকিছুই আপনার কাছে ঘুলাটে মনে হবে।

তারপরও নিজেকে সামলে নিয়ে। পুণরোদ্দমে নিজেকে নিজের কর্মের জন্য এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

কারণ, আপনার জীবণে এমনও সময় আসতে পারে। যখন আপনাকে কেউ বুঝতে চাইবে না। এমনকি আপনার অতি আপনজনও আপনাকে তার জীবণ থেকে, বিদায় জানাতে পারে।

তখন নিজেই নিজেকে সাপোর্ট দিতে হবে। এবং প্রয়োজনে কঠোর পরিশ্রমও করতে হবে।

সবশেষে, জীবণে সফল হতে চাইলে। এখন থেকেই এমন কিছু পদক্ষেপ নিন। যেগুলোর সাহায্যে, আপনি ব্যর্থ হবার পরও। পুনরায় সাফল্যের দিকে নিজেকে এগিয়ে নিতে পারবেন।

লেখাটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে। তাদেরকেও উপকৃত হওয়ার সুযোগ দান করুন।

আপনি কিভাবে সফল হবেন বা নিজেকে কোন উপায়ে সফলতার চুড়ায় নিয়ে যেতে চান। সে ব্যাপারে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন। আপনার ভবিষ্যতের জীবণ সাফল্য মন্ডিত হোক। এই আকাঙ্খা ব্যক্ত করে, এখনকার মতো বিদায় নিচ্ছি। আল-বিদা।।

Rahman Hafizur

Hi, I am Hafizur Rahman. My profession is writing articles and my hobby is cooking various items. I eat less oily food but love nutritious vegetables and meat. I regularly publish the dishes I like to eat in the form of recipe articles on TastyRecipeBD.com.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *