ব্যবসা শুরু করার উপায় ও কৌশল | ব্যবসার নতুন পরামর্শ ও আইডিয়া
Ways and strategies to start a business
পাঠক/পাঠিকা! ব্যবসা শুরু করার উপায় নিয়েই আজকের আলোচনা। সাম্প্রতিক কালে চাকরি করার চেয়ে ব্যবসার প্রতি অনেকের ঝোঁক বাড়ছে। কিন্তু প্রয়োজনীয় ও সঠিক দিক-নির্দেশনার অভাবে। অনেকেই মাঝপথে থেমে যায়।
কিন্তু লাভ-ক্ষতি ও বাজার চাহিদা না বুঝে। যেকোন উপায়ে কোন একটি ব্যবসায় নেমে পড়ে।
যার ফলে, সময়ের ব্যবধানে নির্দিষ্ট ঐ ব্যবসায় ক্ষতি সাধনের শিকার হয়। অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীকে প্রচুর ক্ষতি এবং ঝুঁকিও সামাল দিতে হয়।
পড়তে পারেন
সেরা অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া
তাই এই পোষ্টটিতে সার্বিক বিষয়ে বিবেচনা করে। ব্যবসা শুরু করার উপায় নিয়ে লিখেছি। যেগুলোর প্রত্যেকটি বাক্যই ব্যবসায় উদ্যোক্তাদের জন্য সঠিক ও প্রয়োজনীয়।
Content Summary
ব্যবসা শুরু করার উপায়
মনে রাখবেন:
আপনি যদি ব্যবসার পরিকল্পনাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন। এবং সঠিক উপায়ে পরিশ্রম করে, আপনার পণ্যের ভোক্তাকে ভালো কিছু উপহার দিতে পারেন।
তাহলে আপনিও হতে পারবেন, একজন সফল ব্যবসায়ী। তবে এর জন্য থাকা চাই সঠিক নির্দেশনা আর কঠোর পরিশ্রম।
মূল বিষয় নিয়ে লেখার আগে। আপনার কাছে অনুরোধ: পোষ্টটির সম্পূর্ণটা পড়বেন। তারপরও কিছু বুঝে না আসলে। আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। তো চলুন; শুরু করা যাক:
- The Best Guide to Buying a Smartphone: What to Keep in Mind
- Effective Strategies: How to reduce mobile phone addiction?
- Kolkata Bengali Actresses Durga Puja Celebrity Fee
==========================
ব্যবসার পরিকল্পনা
ব্যবসা শুরু করতে পরিকল্পনা করুন
কী ব্যবসা করবেন, কোন ধরণের ব্যবসা করবেন। সে পরিকল্পনা যথাযথভাবে করতে হবে।
মূলত সামগ্রিক পরিকল্পনার সমন্বয়ে ১টি ব্যবসার পরিকল্পনা সফল হয়ে ওঠে। বলতে পারেন, একাধিক পরিকল্পনাই ব্যবসার সঠিক পরিকল্পনার সমন্বয়।
প্রাথমিক পর্যায়ে আপনাকে যা বুঝতে হবে:
ব্যবসায়িক পরিকল্পনার ওপরই নির্ভর করে ব্যবসার সফলতা। সবে মাত্র প্রতিষ্ঠিত নতুন কোম্পানির জন্য। সঠিকভাবে বিজনেস প্লান করা একটু কঠিন মনে হয়।
যেমন: প্রাথমিক অবস্থায় কি রকম পণ্য হবে। তার সেবা কোন ধরণের হবে। কিভাবে এবং কোথায় মার্কেটিং করতে হবে।
অর্থনৈতিক বিষয়গুলো কিভাবে সমন্বয় করতে হবে ও গুরুত্ব দিতে হবে।
এই সমস্ত সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনার বিষয়গুলো সুনির্দিষ্ট হলে। ব্যবসা শুরু করার জন্য একটি আদর্শ পরিকল্পনা তৈরি করা আপনার কাছে সহজ হয়ে যাবে।
অভ্যন্তরীণ পরিকল্পনা করাও ব্যবসা শুরু করার অন্যতম উপায়:
ব্যবসার ভ্যন্তরীণ পরিকল্পনা বলতে বুঝাতে চাচ্ছি। তৃতীয় পক্ষের কোন বিষয়াবলী, এই পরিকল্পনার অন্তর্ভূক্ত নয়
অর্থাৎ ব্যবসার বাজেট, নির্বাহী টিম ও বেতন-কাঠামো। এই ব্যাপারগুলো নির্ধারণের জন্য পর্যাপ্ত সময় নিয়ে সিদ্ধান্ত নিবেন। প্রয়োজনে অভিজ্ঞ কারো থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।
উন্নয়নমুখী পরিকল্পনা করা ব্যবসা শুরু করার উপায়:
আপনার ব্যবসাকে সুনির্দিষ্টভাবে সঠিক ও সহজ উপায়ে দ্রুত বিস্তৃত করার জন্য। অন্য সবার চেয়ে ভিন্নরকম পরিকল্পনা তৈরি করুন।
যেগুলো বাস্তবায়নের ফলে, প্রতিযোগীতার বাজারেও আপনার বিজনেসকে #1 (নাম্বার ওয়ান) পর্যায়ে টিকিয়ে রাখতে সহায়ক হবে।
আর এজন্য যদি ভবিষ্যতের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন পরিকল্পনা করতে হয়। তাহলে তাই করবেন। যেটাকে আমি “সম্ভাব্য প্লান” নামে বিবেচনা করেছি।
“সম্ভাব্য প্ল্যান” বলতে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি সারাংশ। মিশন এস্টেটমেন্ট, কী টু সাকসেস।
প্রাথমিক পর্যায়ের মার্কেটিং ও কস্ট এনালাইসিস, পণ্যের বা সেবার মূল্য, সম্ভাব্য খরচ প্রভৃতিকে বুঝায়। যেই বিষয়াবলী, আপনাকে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌছাতে সাহায্য করবে।
বিপণন পরিকল্পনায় থাকুক সৃজনশীলতা:
প্রযুক্তির দায়ে বর্তমানে সকল ব্যবসাতেই একাধিক প্রতিযোগী থাকাটাই স্বাভাবিক। বর্তমানে বাজার অবস্থা এমন হয়েছে যে, আপনি যদি সম্পন্ন নতুন একটি উদ্যোগ নেন।
তারপরও অনলাইন বা যেকোন উপায়ে অন্য কেউ তা’ Copy করে ফেলবে।
- সেরা ১০টি অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া – যেকোন ১টি শুরু করুন আজই
- Can I Use My Insurance to Rent a Car? 10 Q&a to Rent a Car
- Auto Insurance Quotes – Quick and Free Car Insurance Quote
- Instant Car Insurance Quote – Best Auto Insurance Quotes
- 7 Best health insurance Guideline for employers to provide
তাই আপনার উৎপাদিত পণ্য বা সেবা গ্রাহকদের মাঝে পৌঁছে দিতে। মার্কেটিং ব্যবস্থাপনার মৌলিক নীতিগুলো ঠিক রেখে। সৃজনশীল উপায়ে অন্যরকম বিপণন ব্যবস্থার পরিকল্পনা করুন।
মৌলিক ব্যবস্থাপনা হলো: ক্রেতার কাছে কীভাবে পণ্য পৌঁছাবেন? অর্থাৎ সরাসরি, পরিবেশক, নাকি পুনর্বিক্রেতার মাধ্যমে। সেই সাথে ক্রেতার চাহিদা। তা’ কীভাবে পূরণ করা হবে, কীভাবে পণ্য তাঁদের মধ্যে জনপ্রিয় করা যায়।
পণ্যের দামের বিষয়ে ক্রেতারা কতটুকু সচেতন। এসব বিষয়গুলিও মাথায় রাখতে হবে। এবং সঠিক পরিকল্পনা মতে এগোতে হবে।
সব কিছুর মূল কথা হলো। একটি ভাল কৌশল অবলম্বন করাই হলো: ব্যবসার পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য।
ব্যবসার নিয়ম কানুন

নিয়ম কানুন সঠিক ভাবে পালন করবেন:
সততাই ব্যবসার মূলধন। এই উক্তিটি যেমন সত্য, বৈধভাবে ব্যবসা করাও তেমনি অনীবার্য। সরকারি নিয়ম-কানুন মেনে। এবং নিয়মিত কর বা টেক্স পরিশোধ করে সঠিকভাবে ব্যবসা করলে।
আপনার ও আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রতি গ্রাহকদের বিশ্বাস তৈরি হবে। সরকারি নিয়ম-নীতির বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
উদ্দেশ্যমূলক বাজার প্রসার শুরু করুন নতুন উপায়ে। নতুন কিছু দিয়ে:
আপনাকে বুঝতে হবে। ব্যবসা ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের নতুন পণ্য যোগ করা একই বিষয় নয়। তাই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এমন পণ্য এবং সেবা যোগ করুন। যা আপনার বিদ্যমান সেবার পরিপূরক।
উদাহরণস্বরুপ, আমার youtube চ্যানেল। moneyBag24.কম এর সংশ্লিষ্ট কাজের ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে। আরো অর্থ উপার্জন করার একটি দুর্দান্ত উপায়।
ব্যবসা সংক্রান্ত যাবতীয় টিপস পেতে, চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখতে পারেন।
প্রতিযোগীতার বাজারে ব্যবসা টিকিয়ে রাখার উপায়:
ধরুন, আপনি এমন একটি ব্যবসা শুরু করলেন। যার মাধ্যমে অধিক মুনাফা করা সম্ভব। কিন্তু বাজারে প্রতিযোগীর সংখ্যা অধিক হওয়ার কারণে। তা সম্ভব হচ্ছে না।
এক্ষেত্রে, আপনার ব্যবসার সাথে সিমিলার কোনও ব্যবসা যদি আপনার পাশের কোনও ব্যক্তি করে।
তাহলে তাদের সাথে অংশীদারের (পার্টনারশীপ) ভিত্তিতে কাজ করতে, তাদেরকে অফার করুন।
পার্টনারশীপ করার আগে খেয়াল রাখবেন। আপনার কাস্টমার বা গ্রাহকের চেয়ে, আপনার পার্টনারের গ্রাহক সংখ্যা অধিক।
তবে ব্যবসায়িক কৌশল ও বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে আপনাকে অভিজ্ঞ থাকতে হবে। এবং সর্বোপরি সৎ থাকতে হবে।
তাহলে আপনার ও পার্টনারের গ্রাহক সমষ্টিকে সমন্বিত করলে। উভয়েই সুফল পাবেন। এবং এই প্রক্রিয়ায় নিয়মিত গ্রাহকদেরকে উপযুক্ত মূল্যায়ন করুন।
এর ফলে, আপনি আপনার ব্যবসার যদি একজন নিয়মিত ক্লাইন্ট খুজে পান। তাহলে আপনার ব্যবসা দ্রুত এগিয়ে যাবে।
ব্যবসায় উন্নতি করার কৌশল
গ্রাহক সেবা উন্নত করুন:
আমাদের দেশের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বড় সমস্যা হলো। আমরা গ্রাহকদের কে তাদের চাহিদা মতো করে, সাপোর্ট দিতে পারি না।
আপনার ব্যবসার উন্নতি করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হল। আপনি যা করেন, তার সবচেয়ে ভাল দিকগুলো অনুধাবন করুন। এবং তা একটি খাতায় নোট করুন।
তারপর নিজের কাজের প্রতি শতভাগ বিশ্বাস রেখে। আগামী বছরের জন্য গ্রাহকদেরকে উন্নত সেবা দিতে, লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
আপনার লক্ষ্যে কি কি সমস্যা থাকতে পারে, সেগুলো পর্যলোচনা ও বিশ্লেষণ করুন। এবং তার থেকে উত্তরণের উপায় বের করুন।
আমি বিশ্বাস করি। আপনি যদি উপরোক্ত কৌশল ও পদ্ধতিগুলো সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারেন।
তাহলে আপনার পুরনো গ্রাহকরা আবারও ফিরে আসবে। আর গ্রাহক সেবা যদি আকর্ষণীয় হয়। তাহলে তো নিত্য-নতুন কাষ্টমার পাবেনই।
অন্তত এইটুকু বিশ্বাস করুন যে। “সৎ ও বৈধভাবে কাষ্টমার খুশি করতে পারলে। নতুন কাষ্টমারের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়তেই থাকবে।”
সততাই ব্যবসার মূলধন
ব্যবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা প্রস্তুত করুন:
আপনাকে ব্যবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা নির্ধারন করতে হবে। ব্যবসা শুরু করার উপায় গুলোর মধ্যে আরেকটি বিষয় হলো। যেই ব্যবসাটি করতে যাচ্ছেন। তার জন্য আশ-পাশের পরিবেশ উপযুক্ত কিনা?
উদাহরণ স্বরুপ, মাছের বাজারে কেবল মাছ বিক্রেতা ও ক্রেতাদের ভিড় জমে। এখন কেউ যদি এখানে কাপড়ের দোকান খুলে? তাহলে তো চলবে না।
আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য এমন উপযুক্ত জায়গা এবং পরিবেশ নির্ধারন করুন। যাতে আপনার কাষ্টমার, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়।
এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানার জন্য। আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।
তবে, যাই কিছু করেন না কেন। ভালো মতো ভেবে-বুঝে করবেন। মনে রাখবেন: খুব তাড়াতাড়ি অনেক বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। আপনার ব্যবসাকে ধ্বংস করতে বা বিপর্যয় ঘটাতে পারে।
তাছাড়া সাধু ভাষায় একটি উক্তি তো আছে:
“ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।”
একটি উক্তি
এ্যাক্টিভিটি বাড়ান সোশ্যাল মিডিয়াতে:
ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে আপনাকে নিয়মিত মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবেই।
এজন্য আপনি নিয়মিত ফেসবুকের মতো সোশ্যাল মিডিয়াতে এ্যাক্টিভিটি বাড়াতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে সাধারণত বিভিন্ন বয়সের ব্যবহারকারী আসে। কিন্তু তাদের সবার চাহিদা আপনার পণ্য বা সার্ভিসের সাথে নাও যেতে পারে।
এজন্য ঠিক কোন ধরনের কাস্টমারদেরকে দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন।
সে ব্যাপারে পরিকল্পনা করুন। প্রয়োজনে বিভিন্ন উপায়ে জরিপ বা সার্ভে চালানোর ব্যবস্থা করুন।
ব্যবসায় উন্নতি করার টিপস
সোশ্যাল মিডিয়াতে এক্টিভ থাকার গুরুত্ব:
ধরুন, আপনার প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং উন্নতির জন্য। আপনি কোনো পণ্যের বা সার্ভিসের অফার করলেন।
এখন কোনো কাষ্টমার/ক্লায়েন্ট আপনাকে ঐ সার্ভিস বা প্রোডাক্টটি ক্রয়ের জন্য নক দিল। কিন্তু আপনাকে যথা সময়ে পেল না।
তখন হয়তো, সে আপনার রিপ্লাই-এর জন্য অপেক্ষা করবে না । সুতরাং বুঝতেই পারছেন। নিয়মিত কাষ্টমার সাপোর্ট এবং তাদের সাথে যোগাযোগ না রাখলে।
আপনার ব্যবসার কিন্তু প্রসার হবে না। এবং ব্যবসাতে সফল হতে পারবেন না। এ জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে নিয়মিত যোগাযোগ + এ্যাক্টিভিটি বাড়ান।
মনে রাখবেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে সময় দেয়া আপনার জন্য এক ধরনের ব্যবসায়িক বিনিয়োগ।
ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে চাইলে, সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ রাখাটা অতীব জরুরী।
(কন্টাক্ট পেজে লিখুন)
==================
অবশেষে, একজন সফল ব্যবসায়ী হতে হলে। যেই ব্যবসাটি করতে যাচ্ছেন। সে ব্যাপারে আগে ভালো-মতো জানুন। প্রয়োজনে আপনার পরিচিত ভালো এবং অভিজ্ঞ কারো থেকে পরামর্শ নিন।
এবং আপনি যখন সফল হবেন। তখন নতুনদেরকেও বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে তাদের স্বপ্ন অর্জনে সাহায্য করবেন। এটা আপনার কাছে আমার প্রত্যাশা।
নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাস তৈরি করুন। এবং আত্মবিশ্বাস রেখে ব্যবসা শুরু করুন। যদিও আপনার ব্যবসাটি অতি ক্ষুদ্র হয়। তবুও ঐ ব্যবসার উপর আস্থা রাখুন।
আরো পড়ুন: আত্নবিশ্বাস বাড়ানোর উপায়।
সফল উদ্যোক্তা হওয়ার উপায়।
কখনো ভূল করেও ছোট-খাট স্বপ্ন দেখবেন না। বরং বড় স্বপ্ন দেখুন । এবং স্বপ্ন নির্ধারন করে আপ্রাণ চেষ্টা ও কঠোর পরিশ্রম করুন। দেখবেন, একদিন সফল হবেন-ই। ইনশাআল্লাহ্।
- ১০ টি সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ওয়েবসাইট (সম্পূর্ণ ফ্রি)
- ১০টি সেরা অনলাইন বিজনেস আইডিয়া, শুরু করতে পারেন যেকোন একটি
- 7 Best health insurance Guideline for employers to provide
- Auto Insurance Quotes – Quick and Free Car Insurance Quote
- Bald head? Understanding Male Hair Loss: Causes and Solutions
আরো কিছু জানার থাকলে। বা এই লেখাটি আপনার কেমন লাগলো। সে ব্যাপারে মন্তব্য করতে, কমেন্ট বক্সে লিখতে পারেন। ধন্যবাদ।।